HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download 2025: প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য টেস্ট পেপার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি টেস্ট পেপারে মূলত বিগত সালের বিভিন্ন বোর্ড পরিক্ষার প্রশ্ন ও শীর্ষস্থানীয় স্কুলের প্রশ্নপত্র ও উত্তরপত্র দেওয়া আছে। একটি টেস্ট পেপারে সৃজনশীল ও বহুনির্বাচনী প্রশ্নের সমাহার থাকে। আজকে তোমাদের জন্য নিয়ে আসলাম HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download ২০২৫। তাহলে চলো, শুরু করি।
HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF 2025
১। নিবেদিতা তার স্বামী প্লাবনসহ বইয়ের দোকানে এসে অবাক হলেন। ফোনে নিবেদিতা বই বিক্রেতাকে বইয়ের নাম, সংখ্যা, প্রকাশনী, কমিশন এবং সরবরাহের তারিখ প্রভৃতি বিষয়ে বিষয়ে বিস্তারিত স সব বলে দিয়েছিলেন। কিন্তু দোকানদার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বই সরবরাহের ন্যূনতম প্রস্তুতিও নেননি। এক পর্যায়ে দোকানদার প্রতিশ্রুতির কথা অস্বীকার করলে নিবেদিতা মোবাইল থেকে প্রমাণ উপস্থাপন করলেন। প্লাবনের অনুরোধে নিবেদিতা দোকানদারের সাথে আর তর্কে জড়ালেন না।
ক. হরিশ কোথায় কাজ করে?
খ. “সেজন্য কিছু ভাবিবেন না- এখন উঠুন।”- উক্তিটিতে বক্তার মনোভাব ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের প্লাবন ও ‘অপরিচিতা’ গল্পের অনুপমের মধ্যে সাযুজ্য নির্ণয় কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘অপরিচিতা’ গল্পের মূলভাবকে ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।”-মন্তব্যটির পক্ষে তোমার যুক্তি তুলে ধর।
২। গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস নিজেকে চেনার কথা বলেছিলেন; বলেছিলেন সত্য প্রকাশের কথা- যত কঠিনই হোক সেই সত্য। সক্রেটিস ও তাঁর অনুসারীরা সত্য প্রকাশে যে অসঙ্কোচ দৃঢ়তা দেখিয়েছিলেন, প্রথাগত সমাজ ও রাষ্ট্রের চোখে তা চিহ্নিত হয়েছিলো ঔদ্ধত্য ও বিশৃঙ্খলার নিয়ামক হিসেবে। পরিণামে তাঁদের উপর নেমে এসেছিল রাজদণ্ড। প্রবল পরাক্রমশালী রাজার ভয়ে না পালিয়ে যে অল্পসংখ্যক অনুসারী শেষ পর্যন্ত সক্রেটিসের অনুগামী হলেন, তাঁরাই ছিলেন প্রকৃত সত্যনিষ্ঠ। আর তাঁরা যেহেতু আত্মপ্রবঞ্চক ছিলেন না; তাই জেনেশুনেই বেছে নিয়েছিলেন রাজার দেওয়া ‘সত্য বলার শাস্তি’। শাস্তিদাতা রাজাদের নাম-নিশানা মুছে গেলেও সক্রেটিসকে মহাকাল দিয়েছে ‘মহাজ্ঞানী’ অভিধা।
ক. নিজের সত্যকেই নিজের কর্ণধার মনে জানলে নিজের শক্তির ওপর কী আসে?
খ. ‘একেই বলে সবচেয়ে বড় দাসত্ব।’- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের প্রকাশিত ‘সত্য’ ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে?
ঘ. “উদ্দীপকের যে মূলভাব, তারই বিস্তৃত পরিণতি ‘আমার পথ’-এ পরিলক্ষিত।”- মন্তব্যের সত্যাসত্য বিচার কর।
৩। কোভিড-১৯ এর সময়ে ‘পদ্মরাগ’ নামক সামাজিক সংগঠনটি ছিন্নমূল মানুষদের এক বেলা খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছিল। প্রতিদিন শত শত মানুষকে খাবার দিয়েও প্রতিষ্ঠানটি তৃপ্ত হতে পারেনি। ইদানীং সংগঠনটির সদস্যদের নতুন উপলব্ধি হয়েছে যে, তাঁরা প্রতি মাসে একজন করে ছিন্নমূল মানুষকে আর্থিক সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত করে পরাবলম্বন থেকে মুক্তি দেবেন।
ক. ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধটি কত সালে রচিত?
খ. ‘সত্যিকার মানব-কল্যাণ মহৎ চিন্তা-ভাবনারই ফসল।’- এ বাক্যের মর্মার্থ লেখ।
গ. উদ্দীপকের পদ্মরাগ সংগঠনটির কোভিড’কালীন কার্যক্রম আমাদের কোন গতানুগতিক রীতির প্রতিফলন? ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধ অনুসারে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘পদ্মরাগ’ সংগঠনটির সদস্যদের নতুন উপলব্ধির মাঝে কি ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের মূলবক্তব্য নিহিত রয়েছে? তোমার যুক্তি দাও।
৪। “বাজারে মিলিটারি ঢোকার পর থেকেই কলিমদ্দি দফাদারের ওপর বোর্ড অফিস খোলার ভার পড়েছে। অপেক্ষাকৃত কমবয়স্ক চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান মিলিটারির ভয়ে পারতপক্ষে এদিকে আসেন না। মেম্বারগণও আত্মগোপন করেছেন। কিন্তু বোর্ড অফিস নিয়মিত খোলা রাখার হুকুম জারি আছে। কলিমদ্দি এ কাজ করার জন্য বাজারে আসে। খান সেনারা ওকেই ওদের অভিযানে সঙ্গী করে নেয়। সে সরকারি লোক, নিয়মিত নামাজ পড়ে এবং যা হুকুম তা পালন করে। সুতরাং সন্দেহের কারণ নেই।” তাই এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পাক-ক্যাম্পের খবর মুক্তি বাহিনীর নিকট সরবরাহ করাসহ পাক হানাদারদের বিপথে চালিত করতে পারে কলিমদ্দি। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. ‘রেইনকোট’ গল্পে আসমা কে?
খ. ‘ওই ঘরে আজকাল সহজে কেউ ঘেঁষে না।’ কেন?
গ. ‘রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত কলেজের পরিস্থিতির সাথে উদ্দীপকের বোর্ড অফিসের পরিস্থিতির তুলনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের কলিমদ্দি ও ‘রেইনকোট’ গল্পের নূরুল হুদার মতো সাধারণ ব্যক্তিরাই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চেতনা।”- মন্তব্যটি যাচাই কর।
৫। নানা: আমার বন্ধু বিদ্যানন্দ এই বিখ্যাত বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সমাজের অনেকেই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগকে তখন ভালো চোখে দেখেননি; সহযোগিতাও করেননি। তবে তিনি দমে যাননি, তিলে তিলে গড়ে তোলেন এ বিদ্যালয়টি। কিন্তু সুনামের সবটুকু সম্মান তাঁর কপালে জুটল না।
নাতি: তিনি কোথায়?
নানা: তিনি নেই। অথচ তাঁর কর্ম পথ পেয়েছে, তাঁরই অবর্তমানে আমাদের মাঝে।
নাতি: কী নিষ্ঠুর পৃথিবীর নিয়ম!
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা?
খ. ‘কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা’- কবির এমন অনুভূতির কারণ কী?
গ. উদ্দীপকের বিদ্যানন্দ ‘সোনার তরী’ কবিতার কার সাথে, কীভাবে সম্পর্কিত?
ঘ. “তাঁর কর্ম পথ পেয়েছে, তাঁরই অবর্তমানে আমাদের মাঝে”- উদ্দীপকের এ উক্তির আলোকে ‘সোনার তরী’ কবিতার মূলভাব বিশ্লেষণ কর। 8
৬। পুনর্মিলন অনুষ্ঠানের প্রস্তাবনা, পরিকল্পনা, প্রযোজনা ও কর্মপন্থা নির্ধারণে পাঁচ মাস ধরে নিরলসভাবে কাজ করে আয়োজন প্রায় সম্পন্ন করে রেখেছে রতন। বন্ধুদের মিলনমেলা আয়োজন তার জন্য যেমন কষ্টসাধ্য কাজ ছিল, তেমনি এতে স্বপ্নপূরণের আনন্দও ছিল অফুরান। অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ভাবনা, উত্তেজনা বা উচ্ছ্বাস নেই আজ তার মনে। কারণ অনুষ্ঠানের আগেই তার মা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন। মা যেন দূর আকাশে মুখ রেখে বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
ক. ‘ফুটেছে কি আমের মুকুল?’ উক্তিটি কার?
খ. “যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই।”- কীভাবে?
গ. উদ্দীপকের রতনের সাথে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবির মিল কোথায়? যুক্তি দাও।
ঘ. “প্রিয়জনের বিয়োগব্যথা আমাদের আনন্দ-আয়োজনের গতি ভিন্ন পথে ধাবিত করতে পারে।”- ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতা ও উদ্দীপকের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
৭। “ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর?- প্রলয় নূতন সৃজন-বেদন! আসছে নবীন-জীবন-হারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন!
তাই সে এমন কেশে বেশে
প্রলয় বয়েও আসছে হেসে-
মধুর হেসে!
ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির-সুন্দর!”
ক. ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কবির কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
খ. আঠারো বছর বয়স দুর্যোগে হাল ঠিক রাখতে পারে না কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ইতিবাচক দিকের সাথে ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার মিল নির্ণয় কর।
ঘ. “‘ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির-সুন্দর!’- এ চরণে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে।”- তুমি কী মনে কর? বিশ্লেষণ কর।
৮। নাগর ফকিরের মৃত্যুর পর অনুসারীর সংখ্যা রাতারাতি বাড়তে লাগল। তার মৃত্যুর খবরে আশেপাশের অনেকেই হাজির না হলেও তার গায়েবি মাজার ওঠার খবরে বিভিন্ন গ্রাম থেকে মানুষ এসে ভিড় জমাতে লাগল। সবার নজরানায় নাগর ফকিরের ছেলে সাগরের সুনাম ও সম্পদ বৃদ্ধি পেতে থাকল। গায়েবি মাজার ওঠার প্রচারণা অনেকেই বিশ্বাস করল না। তবে তারা এ বেদাতি কাজে বাধাও দিল না। এতে মাজার-বিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে সাগরের প্রভাব ও পয়সা দুটোই বাড়তে লাগল।
ক. মজিদ কোন ঋতুতে মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশ করল?
খ. ‘মাটিরে কষ্ট দেওন গুণাহ্’- এ উক্তিটির প্রেক্ষাপট লেখ।
গ. উদ্দীপকটি ‘লালসালু’ উপন্যাসের কোন ঘটনাকে মনে করিয়ে দেয়? বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের গায়েবি মাজারের অনুসারীরা যেন মহব্বতনগর গ্রামেরই বাসিন্দা।”- উদ্দীপক ও ‘লালসালু’ উপন্যাসের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
৯। নারিশা গ্রামের একটা ভাঙ্গা রাস্তা মেরামতের জন্য জনপ্রতিনিধিদের নিকট ধর্না দিতে দিতে গ্রামের মানুষ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। গ্রামেরই ছেলে বুলবুল একদিন গ্রামের ছেলেদের নিয়ে খাল থেকে মাটি তুলে রাস্তা মেরামতের কাজ শুরু করে দিল। চেয়ারম্যান এসে ধমকের সুরে বুলবুলকে বললেন, “তুমি কার মাটি কার রাস্তায় ফেলছো? অনুমতি নিয়েছো? খালের পাড় ভেঙ্গে জমিজমা ঘরবাড়ি নষ্ট হবে না? এমন পাপের কাজে ছেলেদের জড়ালে কেন, ওদের মা-বাবার অনুমতি নিয়েছো? শিশুশ্রম নিষিদ্ধ জানো না? ভুল স্বীকার করে এ কাজে বিরত না হলে তোমার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খেতে এসেছো?”
ক. ‘লালসালু’ উপন্যাসে কাকে ‘একরত্তি মাইয়া’ বলা হয়েছে?
খ. ‘নাফরমানি করিও না। খোদার উপর তোয়াক্কল রাখ।’- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘লালসালু’ উপন্যাসের তুল্য ঘটনার বর্ণনা দাও।
ঘ. “উদ্দীপকের বুলবুলের কার্যক্রম আইন বিরোধী নয়, কর্তৃত্ববাদীদের জন্য অশনি সংকেত।”- ‘লালসালু’ উপন্যাসের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১০। নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে চতুর ও উচ্চাভিলাষী চন্দ্রগুপ্ত গ্রিক শিবিরে আলেকজান্ডারের সাথে সাক্ষাৎ করে নন্দবংশের উৎখাতের জন্য তার সাহায্য কামনা করে। আলেকজান্ডার চন্দ্রগুপ্তের ধৃষ্টতায় রুষ্ট হয়ে তার প্রাণদণ্ড দিলেও সে পালিয়ে আত্মরক্ষা করে। পরে বিচক্ষণ কূটনীতিবিদ ও অর্থনীতিবিদ চাণক্যের পরামর্শে নন্দবংশ ধ্বংসপূর্বক সিংহাসনে আরোহণ করে চন্দ্রগুপ্ত।
ক. পলাশি যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পক্ষে কত হাজার সৈন্য ছিল?
খ. ‘এ সময়ে এভাবে এখানে আসা খুবই বিপজ্জনক।’- উক্তিটির কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের চন্দ্রগুপ্তের সাথে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের মিরজাফরের সাদৃশ্য বর্ণনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের চন্দ্রগুপ্তের মধ্যে মিরজাফরের উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকলেও রবার্ট ক্লাইভের ধূর্ততাই বেশি।”- মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর।
১১। গোলকচন্দ্র বসু ও তাঁর রাইয়ত সাধুচরণের আলাপ-চারিতায় ফুটে ওঠে ইংরেজ কর্তৃক সাধারণ চাষিদের নীলচাষে বাধ্য করা; নীল চাষে অস্বীকৃতি জানালে জেল-জুলুম; নিরীহ বৌ-ঝির সম্ভ্রমহানি প্রভৃতি দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের অংশ প্রজাপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য গোলক বসুর পুত্র নবীনমাধব প্রতিবাদী হয়ে ওঠে এবং নীলকর সাহেবদের বিরুদ্ধে মামলা করে। একবার এক নীলকরকে বাগে পেয়েও চারিত্রিক ঔদার্যের কারণে সেই নীলকরকে কঠিন শাস্তি না দিয়ে ছেড়ে দেয়। অথচ পরবর্তীতে সেই নীলকরদের লাঠিয়াল বাহিনীর নির্মম প্রহারে নবীনমাধব মৃত্যুবরণ করে। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. সিরাজউদ্দৌলার প্রধান গুপ্তচর কে?
খ. ‘কত বড় শক্তি, তবু কত তুচ্ছ’- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের নীলকরদের অত্যাচারের সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের দ্বিতীয় অঙ্কে বর্ণিত ইংরেজদের অত্যাচারের তুলনা কর।
ঘ. “অবস্থানগত ভিন্নতা পরিলক্ষিত হলেও ননীমাধব এবং সিরাজউদ্দৌলার জীবন একই সূত্রে গাঁথা।”- মতামতসহ তোমার অবস্থান তুলে ধর।
আরো পড়ুন:
১২। মহুয়া শহরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করে। তার শহরে কাজ করার বিষয়টি গ্রামের কিছু মানুষ পছন্দ করে না। উপরন্তু তার নামে দুর্নাম রটনা করে। ঈদের ছুটিতে বাড়ি এলে গ্রামের মানুষগুলো মহুয়ার নামে বিচার বসায়। তারা মহুয়াকে জোর করে গ্রাম থেকে বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু মহুয়া তাতে প্রতিবাদ করে। অসুস্থ মাকে রেখে সে কিছুতেই কোথাও যাবে না।
ক. এডেন কীসের জন্য বিখ্যাত?
খ. “ঠিক যেন ফুলদানিতে জল দিয়া ভিজাইয়া রাখা বাসি ফুলের মতো।” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. বিলাসী চরিত্রের কোন দিকটি মহুয়ার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ তা বর্ণনা কর।
ঘ. “বিলাসী ও মহুয়া পরস্পর বিপরীত চরিত্রের মানুষ।”- মন্তব্যটি যাচাই কর।
১৩। একবার মরে ভুলে গেছে আজ মৃত্যুর ভয় তারা। শাবাশ, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়; জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।
ক. রেণু কে?
খ. “মুক্তি দিলে খাব, না দিলে খাব না।” উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের শেষ চরণের বক্তব্য ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার যে বিশেষ দিকটিতে আলোকপাত করেছে তা আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত মনোভাব ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাঝেও দেখা যায়। মূল্যায়ন কর।
১৪। সীমা শৈশবে মা-বাবাকে হারিয়ে চাচার আশ্রয়ে ছিল। সেখানে থাকাকালীন তার বাল্যবিবাহ হয়। স্বামীর ঘরে অত্যাচার-নির্যাতন, পরে তালাক। চাচার তেমন সহযোগিতা না পেলেও দমেনি সীমা। টিউশনি করে লেখাপড়া চালিয়ে যায় সে। সীমা এখন মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. ‘মাসি-পিসি’ গল্পটির লেখক কে?
খ. আহ্লাদি স্বামীর বাড়ি যেতে চায় না কেন?
গ. উদ্দীপকের চাচা ও ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসি চরিত্রের তুলনামূলক অলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের সীমা এবং ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদি উভয়েই নির্যাতিত নারী সমাজের প্রতিনিধি।”- বিশ্লেষণ কর।
১৫। মতি গাজী একজন লেখক। তিনি সর্বদা মানবতাকে উচ্চ মর্যাদায় স্থান দিতে চেষ্টা করেন। ভিক্ষাবৃত্তিকে তিনি চরম অপছন্দ করেন। কারণ, এতে মানবতার মূল্যায়ন হয় না। এক মুষ্ঠি ভিক্ষা সাময়িক দাক্ষিণ্য হলেও প্রকৃত মানবকল্যাণের চিন্তা সৃজন হয় না।
ক. “ওপরের হাত সব সময় নিচের হাত থেকে শ্রেষ্ঠ।”- কথাটি কে বলেছেন?
খ. লেখকের মতে ‘মানব-কল্যাণ’ বলতে কী বোঝায়? বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকে মতি গাজীর চিন্তায় ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রধান হয়ে উঠেছে? আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে বর্ণিত বিষয় ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধটির সমগ্র ভাবের ধারক নয়।”- এ ক্ষেত্রে তুমি কী মনে কর তা প্রবন্ধের আলোকে লেখ।
১৬। আমায় নহে গো ভালোবাস, শুধু ভালোবাস মোর গান। বনের পাখিরে কে চিনে রাখে গান হলে অবসান। চাঁদেরে কে চায়, জোছনা সবাই যাচে গীত শেষে বীণা পড়ে থাকে ধূলি মাঝে। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. চারিদিকে বাঁকা জল কী করছে?
খ. “যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী”- ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘সোনার তরী’ কবিতার কৃষকের সঙ্গে উদ্দীপকের বনের পাখির তুলনামূলক আলোচনা কর।
ঘ. “সোনার তরী’ কবিতার মূল বক্তব্য উদ্দীপকের শেষ চরণের মধ্যে নিহিত।”- তোমার মতামত দাও।
১৭। প্রতিদিন স্কুলে যাওয়ার পথেই রুমার নজর পড়ে আমগাছটির দিকে। ওদিকে তাকাতেই তার মনে পড়ে তার প্রতিবাদী বুবুর কথা। কেননা ঐ গাছটাতেই বুবু রীণার গলায় দড়ি দেওয়া লাশ পাওয়া গিয়েছিল। কয়েকটা বখাটে যুবক তাকে প্রায়ই বিরক্ত করত। তাই একদিন সে প্রতিবাদ করেছিল এবং জুতা দেখিয়েছিল। সেই কারণে পরের দিনই তার প্রতিবাদী বুবু রীণার লাশ ঐ গাছটাতে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. শহরের পথে থরে থরে কী ফুটেছে?
খ. ‘সেই ফুল আমাদের প্রাণ’- বুঝিয়ে দাও।
গ. উদ্দীপকের চেতনা ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার কোন বিষয়টির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের রীণা আর ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার শহিদরা একই প্রতিবাদের মূর্ত প্রতীক।”- উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
১৮। মালেকের ঘর তালেব পুড়িয়ে দেয়। মালেক প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তৎপর হয়। কিন্তু পরে তার এই স্পৃহা পরিবর্তিত হয়। তাকে ক্ষমা করে দেয়। এতে তালেব খুশি হয়ে মালেকের নতুন ঘর বেঁধে দেয়।
ক. ‘প্রতিদান’ শব্দের অর্থ কী?
খ. কবি দীঘল রজনী জেগে থাকেন কেন?
গ. উদ্দীপকে মালেকের সঙ্গে ‘প্রতিদান’ কবিতার সাদৃশ্য কতটুকু? আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকেবর চেতনা এবং ‘প্রতিদান’ কবিতার মর্মকথা প্রায় একই।”- তুমি কী মনে কর? সপক্ষে যুক্তি দাও।
১৯। রাহী গ্রামের এক দুরন্ত মেয়ে। তার আনন্দের কাজ বন্ধুদের সাথে ছোটাছুটি করা, সাঁতার কাটা। অভাবের তাড়নায় তার বাবা একদিন পাশের গ্রামের এক বুড়ো লোকের সাথে তার বিয়ে দিয়ে দিলেন। লোকটি গ্রামের মাতব্বর। সকলে তাকে ‘মুন্সি’ বলে ডাকে। মুন্সির কথা গ্রামের সবাই মেনে চলে। কিন্তু চঞ্চল ও স্বাধীনচেতা রাহী তার কথা মানে না।
ক. তানু বিবির ভাইয়ের নাম কী?
খ. “তাই তারা ছোটে, ছোটে”- কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. “রাহী ‘লালসালু’ উপন্যাসের কোন চরিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?”- আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের বুড়ো লোকটি ‘লালসালু’ উপন্যাসের মজিদ চরিত্রের সামগ্রিক দিক ধারণ করেনি।”- মূল্যায়ন কর।
২০। রহিম উদ্দীন মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে অনেক টাকা উপার্জন করেন। এলাকায় তাঁর দানে রাস্তা, সেতু, মসজিদ, মন্দির নির্মাণ হয়েছে। কিন্তু তাঁর মনে সুখ নেই। তিনি নিঃসন্তান। অনেকেই তাঁকে দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য পরামর্শ দেন। কিন্তু তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেননি।
ক. ‘লালসালু’ কোন ধরনের উপন্যাস?
খ. “গ্রামের লোকেরা যেন রহিমারই অন্য সংস্করণ।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের রহিম উদ্দীনের সাথে ‘লালসালু’ উপন্যাসের খালেক ব্যাপারী চরিত্রের কতটুকু মিল ও অমিল আছে বলে তুমি মনে কর? আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে প্রতিফলিত ইতিবাচক জীবন-চেতনা ‘লালসালু’ উপন্যাসে অনুপস্থিত।”- উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
২১। রহিম গাজীর খুব কাছের লোক ছিল শিহাব উদ্দীন। সে তাকে বিশ্বাস করে তার জমি-জমা দেখাশুনার ভার দেয়। কিন্তু একদিন রহিম গাজী দেখে তার সম্পত্তি শিহাব উদ্দীনের নামে হয়ে আছে। সে ভাবল এতদিন সে ভুল মানুষকে বিশ্বাস করেছে। বিশ্বাস করা ভালো, কিন্তু অন্ধবিশ্বাস কখনো কখনো মানুষকে সর্বনাশ করে ফেলে। HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download
ক. সিরাজউদ্দৌলার মায়ের নাম কী?
খ. “শুভ কাজে অযথা বিলম্ব করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের শিহাব উদ্দীন ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের কোন চরিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।
ঘ. “বিশ্বাস করা ভালো, কিন্তু অন্ধবিশ্বাস কখনো কখনো মানুষকে সর্বনাশ করে ফেলে”- ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
২২। “যত দিন রবে পদ্মা, মেঘনা, গৌরী, যমুনা বহমান ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।”
ক. “সিরাজের পতন কে না চায়”- সংলাপটি কার?
খ. “ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন”- কে, কেন বলেছে?
গ. “উদ্দীপকের শেখ মুজিবুর রহমানের দেশপ্রেম ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সিরাজের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ”- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের আংশিক ভাব ধারণ করে মাত্র।”- মূল্যায়ন কর।
২৩। কেউ মালা, কেউ তসবি গলায় তাইতে কি জাত ভিন্ন বলায়, যাওয়া কিংবা আসার বেলায় জাতের চিহ্ন রয় কার রে।।
ক. ‘বিলাসী’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
খ. “ঠিক যেন ফুলদানিতে জল দিয়া ভিজাইয়া রাখা বাসি ফুলের মতো।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটিতে ‘বিলাসী’ গল্পের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? বুঝিয়ে লেখ।
ঘ. “উদ্দীপকটি কি ‘বিলাসী’ গল্পের সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করতে পেরেছে?”- তোমার অভিমত দাও।
২৪। আত্মবিশ্বাসী মানুষই সাফল্যের পথে এগিয়ে যান। তিনি অন্যের মত ও পথের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রেখেও নিজের সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। অন্যের উপর নির্ভরতা তার লক্ষ্য নয়। নিজেকে চিনে এবং নিজের বিশ্বাসকে বড় মনে করার মধ্য দিয়েই তিনি কল্যাণকর কিছু করতে পারেন।
ক. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে কোনটি সবচেয়ে বড় দাসত্ব?
খ. “যার ভিতরে ভয়, সেই বাইরে ভয় পায়।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ভাবনা ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কীভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ? আলোচনা কর।
ঘ. “আত্মনির্ভরশীলতার মধ্য দিয়েই একজন ব্যক্তি বা একটি জাতি উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছতে পারে।”- উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
২৫। এইখানে তোর বুজির কবর, পরীর মতন মেয়ে, বিয়ে দিয়েছিনু কাজিদের বাড়ি বনিয়াদি ঘর পেয়ে। এত আদরের বুজিরে তাহারা ভালোবাসিত না মোটে, হাতেতে যদিও না মারিত তারে শত যে মারিত ঠোঁটে।
ক. মানিক বন্দোপাধ্যায়ের পিতৃপ্রদত্ত নাম কী?
খ. “বুড়ো রহমান ছলছল চোখে তাকায় আহ্লাদির দিকে।”- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের বুজির সঙ্গে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদির অবস্থার তুলনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মূলভাব কতটুকু প্রতিফলিত হয়েছে? তোমার মতামত দাও।
এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র টেস্ট পেপার ২০২৫ পিডিএফ | HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download 2025
এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র টেস্ট পেপার ২০২৫ পিডিএফ উত্তরপত্র | HSC Bangla 1st Paper Test Paper PDF Download with Answer 2025