বাংলা শব্দ ভান্ডার (সমার্থক শব্দ): বাংলা শব্দ ভান্ডার বাংলা ভাষার অমূল্য সম্পদ, যার মূল উৎস পালি ও প্রাকৃত ভাষা। হাজার বছরের ইতিহাসে বাংলা বিভিন্ন ভাষা থেকে অসংখ্য শব্দ গ্রহণ করেছে। ভাষাতাত্ত্বিক ড. সুকুমার সেনের মতে, বাংলা শব্দ ভান্ডারকে তৎসম, তদ্ভব, দেশি, বিদেশি শব্দসহ নানা ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
বাংলা শব্দ ভান্ডার PDF
বাংলা ভাষা গোড়াপত্তনের যুগে স্বল্প সংখ্যক শব্দ নিয়ে যাত্রা শুরু করে। নানা ভাষার সংস্পর্শে এসে এর শব্দসম্ভার বহুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে তুর্কি আগমন ও মুসলিম শাসন পত্তনের সুযোগে ক্রমে প্রচুর আরবি ও ফারসি শব্দ বাংলা ভাষার নিজস্ব সম্পদে পরিণত হয়েছে। ইংরেজ শাসনামলেও তাদের নিজস্ব সাহিত্য এবং সংস্কৃতির বহু শব্দ বাংলা ভাষায় প্রবেশ লাভ করে। বাংলা ভাষা ঐ সব ভাষার শব্দগুলো আপন করে নিয়েছে। (বাংলা শব্দ ভান্ডার)
১। বাংলা শব্দ ভান্ডার কে পণ্ডিতগণ ৫টি ভাগে ভাগ করেছেন। ৫টি ভাগঃ তৎসম শব্দ, তদ্ভব শব্দ, অর্ধতৎসম শব্দ, দেশি শব্দ, বিদেশি শব্দ।
তৎসম শব্দ:
• তৎসম শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে সোজাসুজি বা হুবহু বাংলায় এসেছে।
• তৎসম শব্দের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে।
• তৎসম একটি পারিভাষিক শব্দ।
• তৎসম মানে সংস্কৃত।
• তৎসম এর অর্থ [তৎ (তার)+সম (সমান)] = তার সমান অর্থাৎ সংস্কৃত।
• তৎসম শব্দ: চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, ধর্ম, পাত্র, মনুষ্য ইত্যাদি।
অর্ধতৎসম শব্দ:
• অর্ধতৎসম শব্দ সংস্কৃত শব্দের কিঞ্চিৎ বা সামান্য পরিবর্তিত রূপ।
• অর্ধতৎসম মানে আধা সংস্কৃত।
• জোছনা, ছেরাদ্দ, গিন্নি, বোষ্টম, কুচ্ছিত এগুলো যথাক্রমে সংস্কৃত জ্যোৎস্না, শ্রাদ্ধ, গৃহিণী, বৈঞ্চব, কুৎসিত শব্দ থেকে আগত।
তদ্ভব শব্দ:
• তদ্ভব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে সম্পূর্ণ পরিবর্তিত আকারে বাংলা ভাষায় এসেছে।
• তদ্ভব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায়। কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে আধুনিক বাংলা ভাষায় স্থান করে নেওয়া শব্দগুলোই তদ্ভব শব্দ।
• তদ্ভব একটি পারিভাষিক শব্দ।
• তদ্ভব অর্থ, ‘তৎ’ (তার) থেকে ‘ভব’ (উৎপন্ন)।
• সংস্কৃত-হস্ত, প্রাকৃত-হথ, তদ্ভব-হাত। সংস্কৃত-চর্মকার, প্রাকৃত-চৰ্ম্মআর, তদ্ভব-চামার ইত্যাদি।
দেশি শব্দ:
• দেশি শব্দ বাংলাদেশের কোল, মুণ্ডা প্রভৃতি আদিম অধিবাসীদের ভাষা।
• দেশি শব্দে সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান রক্ষিত রয়েছে।
• অনেক সময় দেশি শব্দের শব্দের মূল নির্ধারণ করা যায় না। মূল নির্ধারণ করা না গেলেও কোন ভাষা থেকে এসেছে, তা দেশি শব্দের ক্ষেত্রে বোঝা যায়।
• কুড়ি (বিশ)-কোলভাষা, পেট (উদর)-তামিল ভাষা, চুলা (উনন)-মুন্ডারী ভাষা।
• কুলা, গঞ্জ, চোঙ্গা, টোপর, ডাব, ডাগর, ঢেঁকি ইত্যাদি আরও বহু দেশি শব্দ বাংলায় ব্যবহৃত হয়।
বিদেশি শব্দ:
• যেসব শব্দ রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সংস্কৃতিগত ও বাণিজ্যিক কারণে বাংলাদেশে আগত বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের বহুশব্দ বাংলায় স্থান করে নিয়েছে সেসব শব্দকে বিদেশি শব্দ বলে।
• এদের মধ্যে আরবি, ফারসি ও ইংরেজি শব্দই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
• সে কালের সমাজ জীবনের প্রয়োজনীয় উপকরণরূপে বিদেশি শব্দ এ দেশের ভাষায় গৃহীত হয়েছে।
• এছাড়া রয়েছে পর্তুগিজ, ফরাসি, ওলন্দাজ, তুর্কি প্রভৃতি দেশ। এসব ভাষারও কিছু শব্দ একইভাবে বাংলা ভাষায় এসে গেছে।
• আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারত, মায়ানমার/বার্মা, মালয়, চীন, জাপান প্রভৃতি দেশেরও কিছু শব্দ আমাদের ভাষায় প্রচলিত রয়েছে।
২। আরবি শব্দ: বাংলায় ব্যবহৃত আরবি শব্দগুলো দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। দুটি প্রধান ভাগ হলো ধর্মসংক্রান্ত শব্দ এবং প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দ।
৩। ধর্মসংক্রান্ত শব্দঃ আল্লাহ, ইসলাম, ঈমান, ওজু, কোরবানি, কুরআন, কিয়ামত, গোসল, জান্নাত, জাহান্নাম, তওবা, তসবি, জাকাত, হজ, হাদিস, হারাম, হালাল ইত্যাদি।
৪। প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দঃ আদালত, আলেম, ইনসান, ঈদ, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কিতাব, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায়, কারখানা, চশমা, জবানবন্দি, তারিখ, তোশক, দফতর, দরবার, দোকান, দস্তখত, দৌলত, নালিশ, বাদশাহ, বান্দা, বেগম, মেথর, রসদ ইত্যাদি।
৫। ফারসি শব্দ: বাংলা ভাষায় আগত ফারসি শব্দগুলো তিন ভাগে ভাগ করা যায়। ৩টি ভাগ হলোঃ ধর্মসংক্রান্ত শব্দ, প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দ এবং বিবিধ শব্দ (বাংলা শব্দ ভান্ডার pdf)
৬। ধর্মসংক্রান্ত শব্দঃ খোদা, গুনাহ, দোজখ, নামাজ, পয়গম্বর, ফেরেশতা, বেহেশত, রোজা ইত্যাদি।
৭। বিবিধ শব্দঃ আদমি, আমদানি, জানোয়ার, জিন্দা, নমুনা, বদমাশ, রফতানি, হাঙ্গামা ইত্যাদি।
৮। ইংরেজি শব্দ: ইংরেজি শব্দ দুই ভাগে ভাগ করা যায়। দুটি ভাগ হলোঃ অনেকটা ইংরেজি উচ্চারণে এবং পরিবর্তিত উচ্চারণে।
৯। অনেকটা ইংরেজি উচ্চারণেঃ ইউনিভার্সিটি, ইউনিয়ন, কলেজ, টিন, নভেল, নোট, পাউডার, পেন্সিল, ব্যাগ, ফুটবল, মাস্টার, লাইব্রেরি, স্কুল ইত্যাদি।
১০। পরিবর্তিত উচ্চারণেঃ আফিম/ Opium, অফিস/ Office, ইস্কুল/ School, বাক্স/বাকশ/Box, হাসপাতাল / Hospital, বোতল / Bottle ইত্যাদি। (বাংলা শব্দ ভান্ডার)
১১। পর্তুগিজ শব্দ: আনারস, আলপিন, আলমারি, গির্জা, গুদাম, চাবি, পাউরুটি, পাদ্রি, বালতি।
১২। ফরাসি: কার্তুজ, কুপন, ডিপো, রেস্তোরাঁ।
১৩। ওলন্দাজ: ইস্কাপন, টেক্কা, তুরুপ, রুইতন, হরতন।
১৪। গুজরাটি: খদ্দর, হরতাল।
১৫। পাঞ্জাবি: চাহিদা, শিখ।
১৬। তুর্কি: চাকর, চাকু, তোপ, দারোগা।
১৭। চিনা: চা, চিনি।
১৮। মায়ানমার/বার্মিজ: ফুঙ্গি, লুংগি।
১৯। জাপানি: রিকশা, হারিকিরি।
২০। মিশ্রশব্দ: তৎসম, দেশি অথবা বিদেশি শব্দে মিলনে যেসব শব্দ গঠিত হয় সেসব শব্দকে মিশ্রশব্দ বলে।
২১। শব্দদ্বৈত: কোনো কোনো সময় দেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত গঠিত হয়ে থাকে।
• রাজা-বাদশা (তৎসম ও ফারসি)
• হাট-বাজার (বাংলা ও ফারসি)
• হেডমৌলবি (ইংরেজি ও ফারসি)
• হেডপণ্ডিত (ইংরেজি ও তৎসম)
• খ্রিস্টাব্দ (ইংরেজি ও তৎসম)
• ডাক্তারখানা (ইংরেজি ও ফারসি)
• পকেটমার (ইংরেজি ও বাংলা)
• চৌহদ্দি (ফারসি ও আরবি)
২২। পারিভাষিক শব্দ: বাংলা ভাষায় প্রচলিত বিদেশি শব্দের ভাবানুবাদমূলক প্রতিশব্দকে পারিভাষিক শব্দ বলে।
• পারিভাষিক শব্দের বেশিরভাগই এ কালের প্রয়োগ।
• অম্লজান এর পারিভাষিক শব্দ Oxygen ।
• উদযান এর পারিভাষিক শব্দ Radio
• নথি এর পারিভাষিক শব্দ File।
• প্রশিক্ষণ এর পারিভাষিক শব্দ Training।
• ব্যবস্থাপক এর পারিভাষিক শব্দ Manager
• বেতার এর পারিভাষিক শব্দ Radio।
• মহাব্যবস্থাপক এর পারিভাষিক শব্দ General manager ।
• সচিব এর পারিভাষিক শব্দ Secretary ।
• স্নাতক এর পারিভাষিক শব্দ Graduate
• স্নাতকোত্তর এর পারিভাষিক শব্দ Post graduate
• সমাপ্তি এর পারিভাষিক শব্দ Final
• সাময়িকী এর পারিভাষিক শব্দ Periodical
• সমীকরণ এর পারিভাষিক শব্দ Equation।
২৩। বাংলা ভাষার শব্দসম্ভার দেশি, বিদেশি, সংস্কৃত-যে ভাষা থেকেই আসুক না কেনো এখন তা বাংলা ভাষার নিজস্ব সম্পদ।
২৪। বাংলা ভাষার সঙ্গে কিছু শব্দ এমনভাবে মিশে গেছে যে, বাংলা থেকে আলাদা করে এদের কথা চিন্তা করা যায় না। যেমন: টেলিফোন, টেলিগ্রাফ, রেডিও, স্যাটেলাইট ইত্যাদি প্রচলিত শব্দের কঠিনতর বাংলা পরিভাষা সৃষ্টি নিষ্প্রয়োজন।
আরো পড়ুন:
- বাংলা ভাষার ধ্বনি ও বর্ণ প্রকরণ
- বাংলা ভাষার (ব্যাকরণ) উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
- বাংলার কবি সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও উপাধি
- বাংলা সাহিত্যের পংক্তি ও উদ্ধৃতি
গল্পের মাধ্যমে শব্দ মনে রাখিঃ বাংলা শব্দ ভান্ডার
২৫। খাঁটি বাংলা বা তদ্ভবঃ পাল রানি চরকায় সুতা কেটে নথ পরে মাথায় খোপা করে ঘোমটা দিয়ে হাট থেকে গাড়ি করে বাড়ি আসে। পরে চামারের চাহিদা অনুযায়ী চিংড়ি, ট্যাংরা দিয়ে ঝিঙা আর লাউ হাড়িতে করে চুলায় বসায়। এদিকে শিখদের ডন কুড়ি বছর বয়সী বৌদির পাতার মতো কালো চোখ দেখে মোটা লাঠি নিয়ে চামারের বাড়িতে আসে। তাকে দেখে খুকি ডিগবাজি খেয়ে মই দিয়ে মাচায় ওঠে। রানি কুলাঝাড়া চিড়া, খৈ আর চিনি দিয়ে পিঠা বানিয়ে নিজ হাতে ডনকে খাওয়ায়। আর তেঁতুলের টক খেতে খেতে বলে, “”ও আমার হাসের ছাও রে!””
২৬। আরবি ধর্ম সংক্রান্ত শব্দঃ আল্লাহ তায়ালা ইসলামের মূল দলিল কুরআনে তওবা, তসবি, হজ, জাকাত ইত্যাদির উল্লেখ করেছেন। এতে আরও উল্লেখ আছে ওজু করে কোরবানি করা হালাল ও গোসল না করে কোরবানি করা হারাম। কিয়ামতের দিন এসবের উপর ভিত্তি করে সকলের ইমান পরীক্ষা করে জান্নাত ও জাহান্নাম নির্ধারণ করা হবে।
২৭। আরবি প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দঃ হাশরের দিন গায়েবি আদালতে সকল আলেম ও ইনসানের আসল ও নকল এলেমের কিচ্ছা শোনা হবে। ঐ দিন এজলাসে কানা উকিল বা কিতাব কানুন থাকবে না এবং ওজর খাটবে না। মোক্তার দোয়াত কলম দ্বারা সকলের নগদ ও বাকির হিসাব লিখবে। মহকুমার মুনসেফ ঐ দিন হিসাবের রায় খারিজ করবেন। পর্তুগিজ শব্দঃ আয়া ইস্পাতের গরাদ দেয়া কামরার ভেতর কেদারায় বসে গামলায় করে পেয়ারা আর খেজুরের আচার বানাচ্ছে। জানালা দিয়ে এটা দেখে ইংরেজ বেহালা মিস্ত্রি তা খাওয়ার ফন্দি করছে। এইসব দেখে আয়া মিস্ত্রির হাত মাস্তুলের সাথে ফিতা দিয়ে বেধে তাতে পেরেক ঠুকে মুখে আলকাতরা মাখিয়ে বের করে দিল। এটা শুনে মিস্ত্রি ইত্তিরি সাগুর দানার মত কার্তুজ আর বোমা মেরে আয়ার তোয়ালের বোম উড়িয়ে দেয়। আয়া তখন তাকে বোতল খুলে পিরিচে করে কপি (কফি) ও পেঁপে খাওয়ায়।
২৮। হিন্দি শব্দঃ খোট্টা বংশোদ্ভূত ভাবীর পাগড়ি পরা খেমটাওয়ালী মেয়ে ধুতি পরা তাগড়া নানাকে ঢেঁকিঘরের কাচারিতে টহল দেয়ার কাজ বাদ দিয়ে চোঙায় বসে ঝাড়ু হাতে নিয়ে পানি ওয়ালার কাহিনি শুনে ইস্তককে (পর্যন্ত / অবধি) চানাচুর ও ফুচকা খানা (খাবার অর্থে) দিল।
২৯। জাপানি শব্দ: হাসনাহেনা জুডো ক্যারাটে শিখে সুনামির ভয়ে রিকশায় করে প্যাগোডায় যায়।
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন: বাংলা শব্দ ভান্ডার (নিজে কর)
১. বাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডারকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
(ক) দুইটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি
২.’ চন্দ্র’ কোন শব্দের উদাহরণ?
(ক) তৎসম
(খ) তদ্ভব
(গ) দেশি
(ঘ) বিদেশি
৩.’ ছেরাদ্দ’ কোন শব্দের উদাহরণ?
(ক) তৎসম
(খ) অর্ধ তৎসম
(গ) দেশি
(ঘ) বিদেশি
৪.’ তদ্ভব’ এর অর্থ কী?
(ক) তার সমান
(খ) তার থেকে উন্নত
(গ) তার থেকে উৎপন্ন
(ঘ) তার থেকে বেশি
৫. দেশি শব্দের উদাহরণ কোনটি?
(ক) ঢেঁকি
(খ) কাগজ
(গ) আনারস
(ঘ) উকিল
৬.’ চশমা’ কোন ভাষার শব্দ?
(ক) আরবি
(খ) ইংরেজি
(গ) হিন্দি
(ঘ) ফারসি
৭.’ পাউরুটি’ কোন ভাষার শব্দ?
(ক) সিংহলী
(খ) পর্তুগীজ
(গ) উর্দু
(ঘ) গুজরাটি
৮. ব্যবস্থাপক এর পারিভাষিক শব্দ কোনটি?
(ক) Secretary
(খ) Graduate
(গ) Manager
(ঘ) Trainer
৯. ডাক্তারখানা কোন কোন ভাষার শব্দ নিয়ে গঠিত?
(ক) তৎসম ও ফারসি
(খ) ফারসি ও আরবি
(গ) ইংরেজি ও ফারসি
(ঘ) তৎসম ও বাংলা
১০. ‘ফুঙ্গি’ কোন ভাষা থেকে আগত শব্দ?
(ক) ফরাসি
(খ) ওলন্দাজ
(গ) তুর্কি
(ঘ) বার্মিজ
বাংলা শব্দ ভান্ডার: তৎসম, তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের সংমিশ্রণ | বাংলা শব্দ ভান্ডার লেকচার শীট পিডিএফ ডাউনলোড কর।